সাপের বিষ থেকে তৈরি হতে পারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিহীন ব্যথা নিবারক ওষুধ। এক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা তা জানতে পেরেছেন।
আফ্রিকার ব্ল্যাক মামবা নামে এক প্রজাতির সাপের বিষ নিয়ে গবেষণা করে তারা বিষয়টি জানতে পারেন। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক অনলাইন এবিষয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে।
নিবন্ধে জানা যায়, ব্ল্যাক মামবা সাপের বিষ থেকে তৈরি করা ব্যথা নিবারক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং এ ওষুধ এতটাই শক্তিশালী যে, তা মরফিনের চেয়েও অনেক বেশি কার্যকর।
আগের এক গবেষণায় জানা যায়, নির্দিষ্ট সাপের বিষ মধ্য ও প্রান্তিক স্নায়ুতন্ত্রের অ্যাসিড-সেন্সিং আইয়ন চ্যানলগুলোকে (এএসআইসি-এস) উদ্দীপ্ত করে, যা থেকে তীব্র যন্ত্রণার সৃষ্টি হয়।
সম্প্রতি, ফ্রান্সের ইনস্টিটিউট অব মলিকুলার অ্যান্ড সেলুলার ফার্মাকোলজির গবেষক অ্যানি ব্যারোনের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা সাপের বিষ থেকে ‘ম্যাম্বালজিনস’ নামে এক ধরনের বিষাক্ত দ্রব্য সরিয়ে ফেলেন। এর পর পরীক্ষা করে দেখেন, এ থেকে তৈরি ওষুধ শরীরের যন্ত্রণা কমিয়ে দেয় কিংবা একেবারেই যন্ত্রণামুক্ত করতে পারে।
সম্প্রতি, এ বিষয়ে আরও জানতে ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালানো হয়।
এক্ষেত্রে সফলতা পেতে আরও প্রায় ১০ থেকে ১৫ বছর লাগতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা। ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং থেরালফাও নামে একটি কোম্পানি এবিষয়ে গবেষণা করছে।
আফ্রিকার ব্ল্যাক মামবা নামে এক প্রজাতির সাপের বিষ নিয়ে গবেষণা করে তারা বিষয়টি জানতে পারেন। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক অনলাইন এবিষয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করে।
নিবন্ধে জানা যায়, ব্ল্যাক মামবা সাপের বিষ থেকে তৈরি করা ব্যথা নিবারক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই এবং এ ওষুধ এতটাই শক্তিশালী যে, তা মরফিনের চেয়েও অনেক বেশি কার্যকর।
আগের এক গবেষণায় জানা যায়, নির্দিষ্ট সাপের বিষ মধ্য ও প্রান্তিক স্নায়ুতন্ত্রের অ্যাসিড-সেন্সিং আইয়ন চ্যানলগুলোকে (এএসআইসি-এস) উদ্দীপ্ত করে, যা থেকে তীব্র যন্ত্রণার সৃষ্টি হয়।
সম্প্রতি, ফ্রান্সের ইনস্টিটিউট অব মলিকুলার অ্যান্ড সেলুলার ফার্মাকোলজির গবেষক অ্যানি ব্যারোনের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা সাপের বিষ থেকে ‘ম্যাম্বালজিনস’ নামে এক ধরনের বিষাক্ত দ্রব্য সরিয়ে ফেলেন। এর পর পরীক্ষা করে দেখেন, এ থেকে তৈরি ওষুধ শরীরের যন্ত্রণা কমিয়ে দেয় কিংবা একেবারেই যন্ত্রণামুক্ত করতে পারে।
সম্প্রতি, এ বিষয়ে আরও জানতে ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা চালানো হয়।
এক্ষেত্রে সফলতা পেতে আরও প্রায় ১০ থেকে ১৫ বছর লাগতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা। ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং থেরালফাও নামে একটি কোম্পানি এবিষয়ে গবেষণা করছে।